Summary
সমযোজী বন্ধনের অরবিটাল অধিক্রমণযোজনী বন্ধন মতবাদ (Valence Bond Theory) অনুযায়ী:
- সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় যখন দুটি পরমাণুর বাহ্যিক শেলের ইলেকট্রন অরবিটাল একে অপরকে অধিক্রমণ করে।
- এভাবে গঠিত যুগল ইলেকট্রন একটি বন্ধন শক্তি তৈরি করে যা শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল।
অরবিটাল অধিক্রমণের ধরন:
- Sigma (σ) বন্ধন: ইলেকট্রনের সরাসরি অধিক্রমণের ফলে গঠিত।
- Pi (π) বন্ধন: পার্শ্ববর্তী অধিক্রমণের মাধ্যমে গঠিত, সাধারণত শক্তিতে σ বন্ধনের তুলনায় দুর্বল।
অরবিটাল অধিক্রমণের গুরুত্ব:
- বন্ধনের শক্তি: অধিকৃত অরবিটাল গভীরতা বন্ধনের শক্তি নির্ধারণ করে।
- অণুর গঠন: অণুর জ্যামিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
- বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ: অণুর রাসায়নিক ও ভৌত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে অরবিটাল অধিক্রমণের প্রকৃতি প্রভাব ফেলে।
সমযোজী বন্ধনের অরবিটাল অধিক্রমণ
যোজনী বন্ধন মতবাদ (Valence Bond Theory) অনুসারে, সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় যখন দুটি পরমাণুর ভরকেন্দ্রের মধ্যে তাদের বাহ্যিক শেলের ইলেকট্রন অরবিটাল একে অপরকে অধিক্রমণ করে। এই অধিক্রমণের ফলে একটি যুগল ইলেকট্রন ভাগাভাগি হয় যা বন্ধন শক্তি তৈরি করে।
অরবিটাল অধিক্রমণের ফলে যে বন্ধন গঠিত হয় তা শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল হয়। অরবিটাল অধিক্রমণের ধরন বিভিন্ন হতে পারে, যেমনঃ
Sigma (σ) বন্ধন:

- Pi (π) বন্ধন:
এটি অরবিটালের পার্শ্ববর্তী অধিক্রমণের ফলে গঠিত হয়। সাধারণত π বন্ধন শক্তিতে σ বন্ধনের তুলনায় দুর্বল হয়।
সমযোজী বন্ধনে অরবিটাল অধিক্রমণের গুরুত্ব
১. বন্ধনের শক্তি:
অরবিটাল অধিক্রমণের গভীরতা বন্ধনের শক্তি নির্ধারণ করে। অধিক অধিক্রমণের ফলে বন্ধন শক্তিশালী হয়।
২. অণুর গঠন:
অরবিটাল অধিক্রমণ অণুর জ্যামিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩. বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ:
অরবিটাল অধিক্রমণের প্রকৃতি অণুর রাসায়নিক ও ভৌত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।
Read more